পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম-সরকারি অনলাইন ইনকাম 2025
পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার উপায় :
বর্তমানে অনেকেই নিজেদের পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য ইনকাম করে থাকেন। নিচে আপনার জন্য কিছু নির্দেশনা রয়েছে যা মেনে আপনারা অবসর সময়ে আয় করতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক যে কাজগুলো করলে পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন করা সম্ভব।
কনটেন্ট রাইটিং করে : পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি যদি ভালো লিখতে পারেন। হতে পারে কবিতা, গান, ছন্দ কিংবা গল্প তবে এই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে মাসে হাত খরচের টাকা সহজে যোগাড় করতে পারেন। বহু কোম্পানি আপনার সৃজনশীল মেধাকে কাজে লাগিয়ে আয়মূলক কাজের সুযোগ দেয়।
সোশ্যাল মিডিয়া : অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলির জনপ্রিয়তার সাথে সাথে এগুলো ছাত্রদের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন ইনকামের একটি দারুণ উপায় হয়ে দাড়িয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজের মাধ্যমে আপনাকে মূলত বিভিন্ন কোম্পানিগুলোর সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের যত্ন নেওয়া, কনটেন্ট পাবলিশ করা, কনটেন্ট রাইটিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলগুলি পরিচালনা করার মতো কাজ করতে হয়।
যদি আপনার কাছে দিনে ৩/৪ ঘন্টা সময় থাকে তাহলে আপনি এই কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার কাছে শুধুমাত্র একটি ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। এমন অসংখ্য স্টার্টআপ বিজনেস এবং ছোট দোকানের মালিক রয়েছে যারা সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর জন্য অর্থ প্রদান করেন থাকেন।
বেশিরভাগ কোম্পানিগুলো তাদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলো পরিচালনা করার ক্ষেত্রে হায়ার করা সোশ্যাল মিডিয়াতে মাসে প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বেতন দিয়ে থাকেন। আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম করে খরচ চালাতে পারবেন পারবেন।
Translations Writing : আপনি যদি একাধিক ভাষাগুলি অনেক ভালো করে পড়তে এবং লিখতে জানেন তাহলে একজন শিক্ষার্থী হিসেবে পড়াশোনা পাশাপাশি একটি ভাষার থেকে অন্য ভাষায় শব্দ এবং বাক্যগুলি অনুবাদ করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সোজাভাবে বললে এক্ষেত্রে অনুবাদের এর কাজগুলো আপনাকে করতে হবে।
একজন ট্রান্সলেটর বা অনুবাদক হিসেবে অর্থ উপার্জনের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনি যদি একটি কোম্পানির জন্য ফুল টাইম হিসেবে কাজ করছেন সেক্ষেত্রে তারা আপনাকে মাসে মাসে ভাল পরিমাণ বেতন দিতে পারে।
আপনি যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পার্ট টাইম ট্রান্সলেশন কাজগুলো করছেন তবে আপনি কতটা পরিমাণ ট্রান্সলেশন কাজ বা প্রজেক্টগুলো করছেন বা কতগুলো নিবন্ধ সম্পূর্ণ করেছেন তার উপর ভিত্তি করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
এই কাজের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন সংবাদপত্র বা ম্যাগাজিনের জন্য কাজ করার সুযোগ পেতে পারবেন যা আপনাকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ তো দেবেই এবং পাশাপাশি প্রচুর নতুন নতুন লোকদের সাথে পেশাগত সম্পর্ক তৈরি করার অবসর দিতে পারে।
online teaching : আপনি যদি পড়াশোনা করা এবং পড়াশোনা শেখানো উভয় কাজগুলো করতে পছন্দ করেন এবং বিভিন্ন বিষয় নিয়ে শেখানোর দক্ষতা রাখেন তাহলে অনলাইন পড়াশোনা করানোর কাজটি আপনার জন্য উপযুক্ত হতে পারে।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে অনলাইন পড়াশোনা করা এবং শিক্ষাদান একটি অনেক জনপ্রিয় বিষয় হওয়ার পাশাপাশি এক্ষেত্রে প্রচুর চাহিদায় রয়েছে। অনলাইন পড়াশোনা করানোর কাজটিতে আপনাকে ঘন ঘন ভ্রমণ করতে হয়না।
টিউশনের মাধ্যমে : আমাদের দেশের অধিকাংশ ছেলে মেয়েরা লেখাপড়া চলাকালীন সময়ে তাদের অবসর সময়ে টিউশন করান। এক্ষেত্রে আপনার জন্য যেটুকু ভালো হয় ওই নির্ধারিত সময়টুকু টিউশন করাতে পারেন।
সুবিধামত কোন একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে অথবা বাড়িতে গিয়ে পড়িয়ে আসতে পারেন। যা আপনার আয়ের একটি উৎস হতে পারে। বাংলাদেশের স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা এ কাজের সাথে যুক্ত। এ কাজের ফলে যেমন তাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আসে তেমনি পরিবারের উপর চাপ কমে যায়।
ডাটা এন্ট্রি জব : আপনারা এমন অনেক বিদেশি এবং ভারতীয় কোম্পানিগুলো পেয়ে যাবেন যারা অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি কাজগুলো অফার করে থাকেন এবং কাজগুলো সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করার বিনিময়ে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
শুরুতে আপনি ক্যাপচা পূরণ করা বা ফর্মগুলি ফিলআপ করার মতো সাধারণ ডেটা এন্ট্রি কাজগুলো থেকে শুরু করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি ঘরে বসে কাজ করার বিকল্পসহ নিজের পছন্দমতো যেকোনো জায়গার থেকে ডেটা এন্ট্রি কাজগুলো করার সুযোগ পাবেন।
Graphic designer : আপনি যদি একটি গ্রাফিক ডিজাইনিং কোর্স করে বা ক্যানভা বা নানান Adobe ক্রিয়েটিভ স্যুট সফটওয়্যার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখেন তাহলে অবশ্যই আপনি নিজের পড়াশোনার পাশাপাশি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইন হিসেবে কাজ করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার নানান ধরনের ডিজিটাল আর্ট তৈরি ও ডিজাইন করার পাশাপাশি গ্রাফোকাল জিনিসগুলো সুন্দর করতে ও দেখাতে সাহায্য করে। যেমন : লোগো, ওয়েবসাইট, টেম্পলেট, পোস্টার ইত্যাদি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে কাজ করে তাদের জন্য আকর্ষণীয় এড কপি তৈরি করতে পারবেন এবং পাশাপাশি নানান ডিজিটাল মিডিয়া গুলো ডিজাইন করার মতো বিষয়গুলোতে তাদের সাহায্য করতে পারেন।
এভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং রিলেটেড ছোট ছোট প্রজেক্ট সঠিকভাবে করার মাধ্যমে আপনি নিজের একটি শক্তিশালী পোটফলিও তৈরি করতে পারেন। একবার আপনার পোর্টফোলিও শক্তিশালী হলে ভবিষ্যতে অধিক টাকা চার্জ করে বড় বড় প্রজেক্টগুলো করতে পারবেন।
ভিডিও এডিটিং : নানান শর্ট ফর্ম ভিডিও বর্তমান অনলাইন বাজারে একটি অন্যন্ত পছন্দের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। আজ প্রত্যেকেই একটি ব্লগ পোস্ট পড়ার তুলনায় একটি ভিডিও কনটেন্ট দেখতে অধিক বেশি পছন্দ করেন।
বর্তমান সময়ে অনলাইনে প্রচুর পরিমানে ভিডিও কনটেন্টগুলো নিয়মিত পাবলিশ করা হয়ে থাকে। একজন ছাত্র হিসেবে বিষয়টা আপনার জন্য অবশ্যই পার্ট টাইম ইনকামের একটি দারুণ সুযোগ হয়ে দাড়াতে পারে।
ছবি আকা অথবা গিটার প্লেয়িং করে : যদি আপনার ছবি আকার দক্ষতা ভালো হয় কিংবা ভালো গিটার বাজাতে পারেন। তাহলে পড়াশোনার পাশাপাশি অবসর সময়ে ব্যাচ করে গিটার প্লেয়িং ক্লাস করাতে পারেন। তবে ছবি আঁকে অনলাইন মিডিয়া আপলোড করতে পারবেন। অনেকে ছবি ক্রয় করেন।
ইউটিউবিং : আজকের আধুনিক বিশ্বে শিক্ষনীয় সমস্ত কাজের মাধ্যম হয়েছে ইউটিউব। এ সময়কার তরুণরা তাদের সার্বিক কাজের উপযুক্ত সমাধান বিবেচনা করেন ইউটিউব কে। কাজটি অত সহজ নয়। ধৈর্য সহকারে লেগে থাকতে হয়। প্রতিদিন ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠা পাওয়া যায়।
ডে কোডিং : দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি প্রতিষ্ঠানে একবার কর্মী নিয়োগ করা হয় যারা মাসিক চুক্তি ভিত্তিক শর্তে কাজ করেন। এসব প্রতিষ্ঠান দিনের বেলায় নির্দিষ্ট সময় কাজ করে আয় করতে পারবেন।
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট : জন্মদিন, বিয়ে, পিকনিক কিংবা রাজনৈতিক সভা সেমিনারে খন্ডকলিনভাবে আপনি অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব নিতে পারেন। ফুল দিয়ে সজ্জিত করার দায়িত্ব থাকে তাদের উপর।
পড়ালেখার পাশাপাশি ব্যবসা
ব্যবসা একটি চমৎকার উদ্যোগ। ব্যবসা করতে হলে আপনাকে উদ্যোক্তা হতে হবে। যদি আপনার সাহস না থাকে এবং আর্থিকভাবে লোকসান অথবা লাভের ব্যাপারে ধারণা থাকে তাহলে কেবল ব্যবসা করা উচিত।
ছাত্র জীবনে অনেকে ব্যবসা করার চিন্তা করে থাকেন। পড়াশোনার পাশাপাশি যেসব ব্যবসা করা যায় তার একটি পরিষ্কার ধারণা আলোচনা করা হলো নিচে :
- ইলেকট্রনিক মিডিয়া ব্যবস্হাপনা সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান।
- কম্পিউটার কোচিং এন্ড টিচিং সেন্টার।
- খাদ্য ও পণ্য সরবরাহ।
- স্টেশনারি মালামাল সাপ্লাই।
- ইভেন্ট ম্যানেেজমেন্ট এর ব্যবসা।
- শীতকালীন মধু, ঘি, সরিষার তেলের ব্যবসা।
- ক্যাম্পাসে ভর্তি, বিকাশ, রকেট, ফ্লেক্সিলোড ইত্যাদি ব্যবসা করতে পারবেন।
- সৌখিন হস্তশিল্প ইত্যাদি ব্যবসা করতে পারবেন।
- পুরাতন মোবাইল, এসি, ফ্রিজ ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসা করতে পারবেন।
ছোট ব্যবসার আইডিয়া
অসংখ্য ছোট উদ্যোক্তারা রয়েছে যারা প্রথম অবস্থায় তুলনামূলক কম পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে চান। খোঁজ নিলে দেখা যায় আমাদের দেশেই এমন অসাধারণ কিছু ছোট ব্যবসা রয়েছে যেগুলো পরিচালনা করে ব্যবসায়ীরা খুব তাড়াতাড়ি পুঁজি বাড়াতে পারছেন।
তাদের ব্যবসায় আরো নতুন নতুন উদ্যোক্তাদের চাকরির সুযোগ করে দিতে সমর্থ্য হচ্ছেন। তবে স্হান অনুযায়ী ছোট ব্যবসার ধরণা কিছুটা ভিন্নতা বহন করে। তাই যে কোন উদ্যোক্তাকে ব্যবসা পরিচালনা করার পূর্বে অবশ্যই স্হান, কাল এবং পুঁজি বিবেচনা করে নিতে হবে। নিচে কিছু ছোট ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া হলো-
- অনলাইন পোশাক বিক্রয়ের ব্যবসা
- অনলাইনে ফুড ডেলিভারির ব্যবসা
- অর্গানিক ফাঅমিং এর ব্যবসা
- গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং প্রিন্টিং সার্ভিস এর ব্যবসা
- ফ্রেশ জুস বার এর ব্যবসা
- ফাস্টফুডের ব্যবসা
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর ব্যবসা
- লাইব্রেরি বা স্টেশনারীর দোকান
- বুটিক হাউজ এর ব্যবসা
- ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা
- বিউটি পার্লারের ব্যবসা
বিজনেস আইডিয়া ফর স্টুডেন্ট
ছাত্র অবস্থায় পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের জন্য কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা অনেকটাই কঠিন। ফলে এসময় ঘরে বসেই অনলাইনে ইনকাম করার জন্যই অধিকাংশ ছাত্র ছাত্রী চেষ্টা করে থাকে। তাই ছাত্র জীবনে বিজনেস আইডিয়া নিচে তুলে ধরা হলো :
- ই-কমার্স ব্যবসা করে আয়
- ড্রপ শিপিং ব্যবসা করে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
- ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
- কন্টেন্ট রাইটিং করে ইনকাম
- স্ট্রীটফুডের ব্যবসা
- ক্রাফটিং ব্যবসা
- টি-শার্ট প্রিন্ট্রং এর ব্যবসা
- কোয়েল পাখি পালন
- দেশি মুরগী পালন
সরকারি অনলাইন ইনকাম
সরকারি সাইটে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে সবসময় সরকারি ওয়েবসাইটগুলোতে নজর রাখতে হব৷সরকার প্রতি তিন থেকে চার বছর পর পর আদমশুমারী জরিপ এবং অন্যান্য ছোট ছোট কাজের জন্য কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকেন।
আর সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে আদমশুমারী, জরিপ এবং অন্যান্য ছোট কাজের জন্য এপ্লাই করতে পারেন। তাহলে আদমশুমারী এবং জরিপ করে অল্প কিছুদিন কাজ করার মাধ্যমে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সরকার অনুমোদিত কয়েকটি অনলাইন ইনকাম ওয়েবসাইট আছে। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি চাইলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিচে সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইটের তালিকা দেওয়া হলো-
- বিকাশ অ্যাপ
- নগদ অ্যাপ
- উবার অ্যাপ
- পাঠাও অ্যাপ
পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি
ছাত্র জীবনে পড়াশোনার পাশাপাশি সামান্য কিছু আয় করে নিজের জীবন চালানো জরুরি। কেননা তাতে আত্মসম্মান বৃদ্ধি পায়। নির্ভরশীলতা কমে যায়, প্রতিষ্ঠা পাওয়ার দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে থাকতে এধরনের চিন্তাভাবনা করা যায়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পড়াশোনার পাশাপাশি কি কি চাকরি করা যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা :
পার্ট টাইম জব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খন্ডকালীন চাকরি করার সুযোগ রয়েছে। দিনে দুই ঘন্টা অথবা সাপ্তাহিক কিছু সময় ব্যয় করে ইনকাম করতে পারবেন।
টিউশন ছাত্র জীবনে পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশন করলে আর্থিক ভাবে সফল হতে পারবেন। এতে নিজের স্কিল বাড়ে, মাসের শেষে একটি অর্থ জীবনকে সাবলীল ও সুন্দর করে তোলে।
ট্রাভেল এজেন্সি পড়াশোনার পাশাপাশি ট্রাভেল এজেন্সিতে চাকরি করতে পারেন। ভ্রমন সম্পর্কিত নির্দেশনা দিয়ে ভালো আয় করা সম্ভব। তাছাড়া হজ্জ, চিকিৎসা, পর্যটন ইত্যাদি প্যাকেজ আপনার আর্থিক সংকট সমাধান করতে পারবে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন অনলাইন প্লাটফর্মগুলোতে লোগো, টি শাট ডিজাইনিং ইত্যাদি করে পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো ইনকাম করা সম্ভব।
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা ২০২৪-২০২৫
এখানে ব্যবসা আইডিয়াগুলোর একটি তালিকা দেওয়া হলো যেগুলোতে তেমন বেশি পরিমাণে টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না এবং এগুলো অধিক পরিমান লাভ করতে পারবেন। বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা ২০২৪-২০২৫ হলো:
- Fast food shop
- Blogging business
- Salon business in Bangladesh
- Do small tasks online
- Coffee shop
- Cosmetics shop
- Garment business in Bangladesh
- Furniture Shop
- Photography
- Virtual trade business
- Electronic product shop
- E-commerce business
- Start a YouTube Channel
- Mobile phone accessories
- Coaching and spoken english class
- Courier Aervice
- Digital marketing Agency
- Affiliate marketing business
- Drop shipping business
- Mobile Repairing business
- Restaurant business
- Poultry eggs
- Event management
১০ হাজার টাকার ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
সকল ব্যবসাকে চাহিদা ও প্রয়োজনের সুবিধার্থে ২টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে। যার একটি হলো অনলাইন ভিত্তিক কার্যক্রম। এই ধরনের ব্যবসার জন্য বাস্তবিকভাবে কোনো দোকান বা অন্যান্য স্থাপনার প্রয়োজন নেই। ১০ হাজার টাকার অনলাইনের মাধ্যমে যেসব ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব তা নিচে দেওয়া হলো-
- অনলাইনে বাংলা বই বিক্রির সুযোগ
- অনলাইন মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রির সুযোগ
- অনলাইন শিক্ষকতা
- বিদেশি ভাষা শিক্ষা
- অনলাইনে হস্তশিল্প পণ্য বিক্রি
- অনলাইন বেকারি
- মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কেন্দ্র
- চায়ের দোকান
- মোবাইল রিচার্জের দোকান
- মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা
- বিবাহ পরিকল্পনা
- নাচ, গান শিক্ষা কেন্দ্র
- মেকাপ আর্টিস
- দর্জির দোকান
- ট্যুর গাইড
- ট্রাভেল এজেন্সি
- ডে কেয়ার সেন্টার
- খাবারের হোম ডেলিভারি
- ফলের দোকান
- সঙ্গারা সচুমার হোটেল
- কার্ড ছাপানোর দোকান
- লন্ড্রি ও ক্লিনিং সেবা
- পেপার ব্যগ বা ঠোঙ্গা উৎপাদন
- ফাস্ট ফুডের দোকান
পার্ট টাইম ব্যবসা আইডিয়া
কর্মজীবন শুরু করার এবং তাতে লাভবান হওয়ার একটি আদর্শ প্লাটফর্ম হচ্ছে পার্ট টাইম ব্যবসা। কম সময়ে অল্প পুঁজি দিয়ে খুব সহজেই একটি পার্ট টাইম ব্যবসা করা যায় এবং তা বেশ লাভজনক। ঘরে বসে ক্ষুদ্র প্রচেষ্ঠায় পার্ট টাইম ব্যবসা করে আজকাল অনেকেই ইনকাম করতে পারেন। যেমন:
- অনলাইনে ৯৯ টাকার পণ্য বিক্রি
- অনলাইনে মগ প্রিন্ট এর ব্যবসা
- কন্টেন্ট রাইটিং ও ব্লগিং
- পাখি পালন
- টি-শার্ট বিজনেস
- ইউটিউব বা ফেসবুকে ভিডিও তৈরি
- সেলাই বা টেইলারিং এর ব্যবসা
- মেহেদী আর্টিস্ট
- টিউশন বা কোচিং সেন্টারের ব্যবসা
- হস্তশিল্প এর ব্যবসা
- অনলাইন ডাই এন্ড ক্রাফটের ব্যবসা
- ইভেন্ট প্লানার
- মৎস চাষ এর ব্যবসা
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url