গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা ২০টি

আপনি যদি গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্ট আপনার জন্য। কারণ আজকে আমরা শসা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন। পাশাপাশি গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না, গর্ভাবস্থায় শাক খাওয়ার যাবে কি না, গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কি না, গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া যাবে কি বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 
সূচিপত্র 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়ার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার মধ্যে এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। চলুন শুরু করা যাক।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : গর্ভাবস্থায় শসা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। কারণ শসার মধ্যে উচ্চমাত্রায় ফাইবার রয়েছে। যার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ : গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়ার ফলে রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ হয়। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা থাকে না। আবার ডায়াবেটিস ধরা পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে শসা খেতে হবে। 

দেহের ফোলা ভাব : গর্ভাবস্থায় অনেকেরই শরীরের বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়। আর শসা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ফোলা ভাব দূর করে। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ : শসার পটাসিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইট থাকে যা গর্ভাবস্থায় রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য উপকারী কারণ এই সময়ে হরমোনের পরিবর্তন রক্তচাপের পরিবর্তন ঘটাতে পারে। 

ক্যান্সার প্রতিরোধ : প্রতিদিন নিয়মিত শসা খাওয়ার ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। কিংবা যাদের ক্যান্সার হওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে তারা ডদি প্রতিদিন শসা খাওয়া শুরু করে তাহলে আস্তে আস্তে ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ হবে। 

হাড় মজবুত করে : শসাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যার কারণে হাড় মজবুত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা : শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন ধরনের রোগ সংক্রমণ ঠেকাতে শসা খুবই উপকারী। 

মানসিক চাপ কমায় : গর্ভবতী অবস্থায় শসা খেলে মানসিক চাপ কমে যায় এবং মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটায়। 

ওজন কমাতে সাহায্য করে : শসা কম ক্যালোরির খাবার যা অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। 

হজম সমস্যা দূর : শসা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। শসার ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 

জলীয়তা বজায় রাখে : মসার জলীয় উপাদান শরীরের জলীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। শসার পুষ্টি উপাদানগুলি শিশুর সঠিক বিকাশে সাহায্য করে। 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না 

শারীরিকভাবে বিকাশিত হওয়ার ক্ষেত্রে পুষ্টিকর ও ভিটামিন জাতীয় খাবারের কোনো বিকল্প নেই। আর বিভিন্ন শাক সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খনিজ ও মিনারেল নিহিত থাকে। তবে সবজির ভিতরে যে কিছু সবজি রয়েছে যেগুলো গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না। 

কারণ গর্ভবতী মায়েরা গর্ভধারণকালীন সময়ে সেই নিষিদ্ধ খাবারগুলো খাওয়ার কারণে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। এমনকি গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে তাই একজন গর্ভবতী নারীর নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং গর্ভের সন্তানের শারীরিক বিকাশে এবং ওজন ঠিক রাখতে সেই খাবারগুলো পরিহার করা উচিত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না :

কুমড়া : কুমড়া যদিও একটি পুষ্টিকর খাবার কিন্তু এটি অনেক ঠান্ডা যা খেলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু কুমড়া একটি ঠান্ডা খাবার তাই গর্ভাবস্থায় কুমড়া খেলে গর্ভবতী মায়ের যদি ঠান্ডা লেগে যায় তাহলে বাচ্চাটি নানা সমস্যার সম্মুখীন হবে। 

কাঁচা বরবটি : বরবটি একটি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার হলেও গর্ভাবস্থায় বরবটি না খাওয়াই ভালো কারণ কাঁচা বরবটিতে বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। 

পেঁপে : বহু পুষ্টিগুণে ও ভিটামিনে ভরপুর পেঁপে ডা খেতে ছোট থেকে বৃদ্ধ সবাই পছন্দ করে। কিন্তু পেঁপেতে ল্যাট্রেক্স নামে এক ধরনের পদার্থ থাকে এটি জরায়ুর সংকোচন ঘটাতে পারে ফলর মায়ের পেট ব্যথা সহ শিশুর নানা সমস্যা হতে পারে। 

বেগুন : বেগুন খেলে এলার্জির সমস্যা প্রচুর পরিমানে বেড়ে যায় এবং যাদের এলার্জি আগে থেকেই আছে তাদের এলার্জির সমস্যা ঘন ঘন দেখা দেয়। আর গর্ভাবস্থায় তো কোনো মতেই বেগুন খাওয়া যাবে না কারণ বেগুনে অনেক ফাইটোহরমোন্স থাকে। 

কাঁচা মুলা : আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছে যারা মুলা খেতে পছন্দ করে। কিন্তু মুলার মধ্যে অনেক ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থাকে যা শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে নানা রোগের জন্ম দেয়। মুলা খেলে পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। 

করলা : করলা স্বাদ সাধারণত তেতো হয়। তবে করলায় প্রচুর গ্লাইকোলাইসিস ও সেপোনিক নামক এক ধরনের পদার্থ থাকে যা সাধারণের তুলনায় গর্ভাবস্থায় খেলে গর্ভবতী মায়ের অনেক সমস্যা হতে পারে। 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কি না। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কি না 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কি এবং কি পরিমাণ খাওয়া যাবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। শসা অনেক পুষ্টিকর একটি খাবাে যার কারণ গর্ভাবস্থায় প্রত্যেকটি মহিলার শসা খেতে হবে। নিয়মিত শসা খেলে হরমোনের সমস্যা ভালো করে দিবে। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে দিবে। 

শসা অনেক ঠান্ডা খাবার। গরম লাগলে গরমর সময় শসা খেলে শরীর পরোটাই ঠান্ডা হয়ে যায়। শসার ভিতরে থাকা আয়রন শরীরকে সুস্থ রাখে। আপনি যদি কাজ করতে দুর্বল হয়ে যান তাহলে নিয়মিত শসা খেলে শরীর দ্রুত সুস্থ হবে৷ 

  • গর্ভবতী মেয়েদের বিশেষ করে রক্তচাপের সমস্যা ঘন ঘন দেখা দেয়। এই সমস্যা দূর করতে নিয়মিত শসা খাওয়া উচিত। কারণ আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ শসা খেতে পারেন তাহলে রক্তচাপের সমস্যা দূর হবে৷ 
  • এলার্জি সমস্যা নিয়ে আপনি চিন্তায় আছেন তাহলে প্রতিদিন দুই থেকে তিনটা করে শসা খেতে পারেন। চিরতরে এলার্জিকে দূর করে দিতে শসা অনেক সাহায্য করবে। 
  • গর্ভবতী মেয়েদের শরীরে সোডিয়াম এর পরিমাণ সবসময় বেশি থাকে। তারপরে তারা ঠিক মতো চলাফেরা করতে পারে না কিংবা খাওয়া-দাওয়ার সমস্যা হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনার শসা খাওয়া উচিত। 
গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া যাবে কি। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া খুবই উপকারী। গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ, যা সন্তানের হাড়ের বৃদ্ধি, দৃষ্টি শক্তি এবং ত্বকের বিকাশে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া নিরাপদ তবে অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। 

গাজরে ভিটামিন এ থাকে যা অনাগত শিশুর জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ভিটামিন এ সন্তানের হাড়ের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে গাজর খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। যাদের ওষুধ সেবন করতে হয় তাদের গাজর খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় খিরা খাওয়া যাবে কি।  বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

গর্ভাবস্থায় খিরাই খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় খিরা বা শসা খাওয়া সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং উপকারী। গর্ভাবস্থায় খিরা খাওয়া যাবে। গর্ভাবস্থায় খিরা খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী। গর্ভাবস্থায় জলীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় শরীরে জলের প্রয়োজন বেশি থাকে আর শসায় প্রচুর জল থাকে। 

হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। খিরাতে ফাইবার রয়েছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে। খিরার শীতল বৈশিষ্ট্য ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ক্যালোরি কম এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় খিরা খাওয়ার কোনো প্রকার ঝুঁকি নেই বরং এটি খুবই উপকারী। 

গর্ভাবস্থায় শসা খেলে কি হয় 

গর্ভাবস্থায় শসা খেলে কি হয় তা অনেকে জানতে চান। একটা কথা না বললে নয় যে গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে। কিন্তু যাদের শসা খেলে এলার্জি হয় এবং খুব ঘন ঘন প্রস্রাব হতে থাকে এরকম হলে শসা না খাওয়া ভালো। যাদের সমস্যা হয় না তারা গর্ভাবস্থায় শসা খেতে পারেন। 

যাদের শসা খাওয়ার ফলে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তারা শসা খেলে কার্যকরী উপকারিতা পাবেন। যেমন হলো :

  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। 
  • রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। 
  • দেহের ফোলা ভাব দূর করে। 
  • হাড় মজবুত করে। 
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 
  • মানসিক চাপ কমায়। 
গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয়। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয় 

প্রতিদিন সকালে আপনি যদি ঘুম থেকে উঠে নিয়মিত দুইটি করে শসা খান তাহলে আপনার ওজম কমে যাবে। তাছাড়া আপনি গরমকালে ঘুম থেকে উঠে সকালে আপনার শরীরের সহজে আর গরম লাগবে না। ক্যালোরি ছারা একটি ফল শসা যেখানে কোনো ক্ষতি করে প্রভাব ফেলতে পারবে না খুব সহজে। 

তবে এগুলো থেকে রক্ষা পেতে হলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে শসা খেতে হবে। টানা ৩০ দিন খেলে আপনার পরিবর্তন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। আশা করি আপনারা খালি পেটে শসা খাওয়া উপকারিতা সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া অপকারিতা 

গর্ভবতী মহিলাদের জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে শসা খেতে হবে এবং খাবারের সাথে সালাত করে শসা খেতে পারেন। তাহলে তাতে কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারবে না। কিন্তু তারা যদি খাওয়ার পরে এবং ঘুমানোর আগে খাই তাহলে তাদের সমস্যা হতে পারে। 

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত শসা খেলে কি হয় 
শসা অধিক পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার তবে অতিরিক্ত খাওয়া শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। অতিরিক্ত শসা খেলে পেটে গ্যাস এবং ফোলাভাব হতে পারে। সাথে উচ্চমাত্রায় পানি বিদ্যমান থাকে এবং একটি বিদ্যমান থাকা এনজাইম শরীরের অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি করতে পারে। 

যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে অস্বস্তিকতা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। শসা প্রাকৃতিক ডিউরেটিক যার ফলে আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ এবং পানি বের করে দেয়। 

যার ফলে ঘনঘন প্রস্রাব হতে পারে। গর্ভাবস্থায় রাতে ঘুমের প্রয়োজন কিন্তু এই শসা অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে রাত্রে ঘন ঘন প্রস্রাবের জন্য ঘুম ভাঙ্গে যায়। গর্ভাবস্থায় কোনো ধরনের কীটনাশকযুক্ত সবজি খাওয়া যাবে না। 

আজকাল সবকিছুতেই কীটনাশক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই কীটনাশক যুক্ত শশা খাওয়া যাবে না। কীটনাশক যুক্ত শশা খেলে গর্ভাবস্থায় মায়েদের শরীরে একটু বিরূপ প্রভাব পড়বে। তাই শসা খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া জরুরি। 

শসার পুষ্টি উপাদান 

শসাতে প্রচুর পরিমাণ পানি বিদ্যমান রয়েছে পাশাপাশি শসাতে যেসকল পুষ্টি উপাদানগুলো রয়েছে তা নিচে দেওয়া হলো- 
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
  • ফাইবার
  • ফলিক এসিড 
  • আয়রন
  • জিংক 
  • পটাশিয়াম 
  • ম্যাগনেসিয়াম
  • ভিটামিন কে
  • ভিটামিন বি
  • ভিটামিন সি 
  • খনিজ
  • রিবোফ্লাভিন 

লেখকের মন্তব্য 

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার মধ্যে আমরা আলোচনা করেছি গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না, শসার পুষ্টি উপাদান, গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়ার অপকারিতা, সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া যাবে কি না ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। 

আমাদের আজকের আলোচনা ছাড়া কোন অতিরিক্ত প্রশ্ন কিংবা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া চেষ্টা করব। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url