আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম-আলকুশি পাউডার এর দাম 2025
আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম
আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটে আমরা আলকুশি পাউডার খাওয়ার যাবতীয় নিয়মগুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত আলোচনা :
- প্রতিরাতে এক চামচ আলকুশি পাউডার হাফ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। তাছাড়া আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি চাইলে মধু অথবা মিছরি মিস করে খেতে পারেন।
- আলকুশি পাউডার খাওয়ার সাধারণ নিয়ম হলো সকালে খালি পেটে গরম দুধ অথবা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। যদি স্বাদ ভালো না লাগে তাহলে মধু মিশিয়ে নিতে পারবেন।
- আলকুশি পাউডার সকালে অথবা রাতের খাবার গ্রহণের পর এক গ্লাস হালকা দুধ এর মাধ্যমে দুই চামচ পাউডার মিস করে খেতে পারেন। তাছাড়া আপনারা চাইলে পানির সঙ্গে দুই চামচ প্রিমিয়াম দুধে শোধিত এই পাউডার মিশিয়ে খেতে পারেন।
- প্রতি রাতে খাবার খাওয়া দেড় ঘন্টা পর প্রথমে একট গ্লাস দুধ নিবেন। তারপর এই গ্লাসে আরকুশি পাউডার এক চামচ মিশিয়ে খেতে পারেন।
- আলকুশি পাউডার সকালে খালি পেটে খাওয়া হয়।
- আলকুশি পাউডার ব্যবহারের পূর্বে আপনার শরীরের উপযুক্ত কিনা তা যাচাই করে নিতে হবে।
পুরুষ শক্তিতে আলকুশি বীজের উপকারিতা
পুরুষের জন্য আলকুশি বীজের উপকারিতা বিশেষ করে অতিব্য গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান। যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তারাো খেতে পারবেন। আলকুশিত নিউরোট্রান্সমিটার হিসেবে কাজ করে যা যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে ব্যপক সাহায্য করে। যাদের অলিগোস্পার্মিয়াতে আক্রান্ত তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
তাছাড়া আলকুশি বীজ স্পার্ম তৈরিতে সাহায্য করে। লিঙ্গ শীথিল, ধাতু দর্পণ্য প্রভৃতিতে আপনি ৫-৬ টি আলকুশি বীজ থেতো করে ১০০ মিলি লিটার দুধে অল্প করে চিনি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। ঘুমানোর আগে সিদ্ধ বীজ ও দুধ উভয়ই ১০-১৫ দিন টানা খাবেন। এতে করে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। আপনি যদি প্রতি রাতে এক চা চামচ আলকুশি বীজের গুড়চ অল্প ঘি মিশিয়ে খান তাহলে আপনার শুক্র তারুণ্য দূর হবে।
যৌন স্বাস্থ্য রক্ষায় ও যৌন রোগ প্রতিরোধে প্রায় দু হাজার বছর আগে থেকেই আলকুশি গাছ, বীজ কিংবা পাতার রস মানব দেহের উপকার ব্যবহার হয়ে থাকে। এটি প্রজনন ক্ষমতাকে উন্নত করে। আলকুশি বীজের পাউডার নিয়মিত খেলে শুক্র বৃদ্ধি পাবে যা প্রজনন এর জন্য দরকার। আলকুশি পাউডার খেলে বীর্য ঘন হয়, টেস্টস্টরেন মাত্রা বাড়িয়ে দেয় ফলে শুক্রানুর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
আরকুশি বীজ চূর্ন এক চামচ ও আশ্বগন্ধা মূল চুর্ন এক চামচ একত্রে এক গ্লাস পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে সকালে শুধু পানি পান করলে সকল ধরনের যৌন সমস্যা দূর হবে। দুধ দিয়ে শোধন করা আলকুশি পাউডারের আরও উপকারীতা হয়েছে তা হলো :
- বীর্য ঘন করে
- সময় বৃদ্ধি করে
- শুক্রাণু বৃদ্ধি করে
- পরাতন আমাশয় দূর করে
- বাত ব্যথা দূর করে
- সর্দি কাশি দূর করে
- বীর্য পাতলা জনিত কারণে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা দূর করে সহবাসে সময় বৃদ্ধি করে।
আলকুশি পাউডার এর দাম
আলকুশি পাউডার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য নানা উপকার বয়ে আনে। এই পাউডার বিভিন্ন অনলাইন ই-কমার্স ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। তবে আপনারা এই পাউডার ব্যবহারের নিয়মাবলি ভালোভাবে জেনে কাজে লাগাতে পারবেন।
আমরা অনলাইনের একটি দোকান থেকে এর দাম দেখতে গিয়ে এর দাম দেখতে পাই ১৫০ করে। যেখানে আলকুশি পাউডার রয়েছে ১০০ গ্রাম। আরো একটি জনপ্রিয় ই-কমার্স ওয়েবসাইট দারাজে এর দাম রয়েছে ১৮৯ টাকা করে। সেখানে পাউডার রয়েছে ২০০ গ্রাম।
তবে আপনারা স্থানীয় কোন আয়ুর্বেদিক অথবা হারবালার দোকানে এই পাউডার খোঁজ করে কিনে আনতে পারেন। এছাড়া আপনারা চাইলে আলকুশি বীজ থেকে বাসায় পাউডার বানিয়ে নিতে পারবেন।
আলকুশি পাউডার এর অপকারিতা
- গর্ভবতী মহিল যারা সন্তানকে বুকের দুধ পান করান তাদের জন্য এই পাউডার খাওয়া মোটেও উচিত হবে না। এটি খাওয়ার ফলে শরীরের উপর খারাপ প্রভাব পড়বে। তাই এটি খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
- প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোনো কিন্তু খাওয়ায় স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো না। আলকুশি পাউডার অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা হয়। আর হজমের সমস্যা হলে বদহজম, গ্যাস, এসিডিটি এবং ডায়রিয়ার সমস্যা হতে পারে।
- আলকুশি পাউডার খাওয়ার ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে এলার্জির সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই যাদের এই পাউডার খাওয়ার ফলে এলার্জির সমস্যা তৈরি হবে তারা বিরত থাকুন। নাহলে শরীরে চুলকানি, ফুসকুড়ি, গোটা গোটা হয়ে ফুলে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- আলকুশি পাউডার অতিরিক্ত খাওয়া ফলে ঘুমের সমস্যা তৈরি করে। তাছাড়া অস্হিরতা ও উদ্বেগ এর মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে। রক্তচাপ ওঠানামা করতে দেখতে পাওয়া যায়। তাই আপনারা কখনোই এটি প্রয়োজনের অতিরিক্ত পরিমাণ গ্রহণ করবেন না।
আলকুশি পাউডার কতদিন খেতে হবে
আলকুশি পাউডার আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারিতা বয়ে আনে। এই পাউডারটি সাধারণত অনেক ধরনের রোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
যাদের মানসিক চাপের সমস্যা রয়েছে তারা আলকুশি পাউডার খেতে পারেন। এতে করে মানসিক চাপ কমে আসবে। এছাড়া যাদের শরীরে শক্তির অভাব রয়েছে তারা এটি খেতে পারেন। আশকুলি পাউডার খাওয়া জমফলে শরীরে শক্তি পাওয়া যায় এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে।
আপনার রোগের সমস্যা ভালো হয়ে গেলে তখন এটি আপনি নাও খেতে পারেন। তবে এটি কতদিন খেতে হবে তা জানার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সাধারণত চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ একটানা খাওয়ার পর কয়েক সপ্তাহ বন্ধ করে আবার খাওয়া যেতে পারে।
আলকুশি বীজ খাওয়ার নিয়ম
আরকুশি বীজ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা জানতে চান। নিচে আলকুশি বীজ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে :
- প্রথমে আপনারা পরিপক্ক হয়েছে এমন আলকুশি ফল থেকে এর বীজ সংরক্ষণ করুন। তারপর বীজগুলো পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে ফেলুন। বীজগুলোকে আরো পরিশুদ্ধ করার জন্য বীজগুলো এক থেকে দুই দিন পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তাহলে বীজগুলো নরম হবে এবং সঠিকভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে।
- তারপর আপনারা চাইলে একটি পাত্র নিয়ে তাতে প্রয়োজন মতো চুন দিয়ে মিশিয়ে রাখুন। সেই মিশ্রিত পানিতে আগে থেকে ভেজানো বীজগুলো এক থেকে দুই দিন চুন মিশ্রিত পানিতে রেখে দিন। তাহলে এটি আরো ভালোভাবে পরিশোধন হবে।
- তারপর আপনারা এই বীজগুলোকে ১ থেকে ২ দিন ভিজিয়ে রাখা শেষ হলে এটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রোদে শুকিয়ে পাত্রে সংরক্ষণ করুন।
আরকুশি বীজের দাম
আলকুশি বীজের দাম বিভিন্ন দোকান ও অনলাইন প্লাটফর্মে ভিন্ন হতে পারে। আলকুশি বীজ বা আলকুশি বীজের গুড়া সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে পাওয়া যায়। তবে দাম কিছু কারণে কম বেশি হতে পারে। বীজের গুণাগুণ, জায়গা ভেদে দাম কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।
আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন।
আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা ও অপকারিতা
আলকুশি ওষুধি গাছ হিসেবে প্রাচীনকাল থেকে সুপরিচিত। বহুকাল আগে থেকেই এই উদ্ভিদের বীজ ও মূল আয়ুর্বেদ শাস্তে চিকিৎসার জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। এটি দেহের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আলকুশি গাছ বীজ ও মূল নানা আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কারণ এতে থাকা নানা পুষ্টি গুণাগুণ আমাদের দেহের অনেক উপকারে আসে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা :
যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে : আলকুশিতে বিদ্যমান পুষ্টি গুণাগুণ পুরুষের যৌনাঙ্গের দুর্বলতা দূর করতে বেশ কার্যকরী। এটি নিয়মিত সেবনের ফলর মিলনের স্থায়ীত্ব বাড়ায় ও দাম্পত্য জীবন সুখের হয়। তাই যাদের এরকম যৌন সমস্যা আছে তারা নিয়মিত আলকুশি খেয়ে দেখতে পারেন।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি : আলকুশি বীজের সবচেয়ে শক্তিশালী ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট হল লেভোডোপা নামক অ্যামিনো অ্যাসিড। এটি ডোপামিন বৃদ্ধির জন্য কাজ করে। আমাদের মেজাজ পরিবর্তন, স্মৃতি শক্তি নিয়ন্ত্রণ, একাগ্রতা, সুখ ইত্যাদির পর্যাপ্ত ডোপামিন প্রয়োজন হয়। তাছাড়া সেরোটোনিন ও অ্যানড্রেলিনের মতো নিউরোটক্সিন সাথে সংবেদনশীলতা নিয়ন্ত্রণ করে।
বন্ধ্যাত্ব দূর করে : কম টেস্টোস্টেরন, অস্বাভাবিক ফলিকলস্টিমুলিং হরমোন এবং প্রোল্যাকটিন বন্ধঢাত্বের কারণ। আলকুশি বীজ গ্রহণ এবং প্রোল্যাকটিন কমাতে পারে তাতে মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব দূর করতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : নিয়মিত সুপারিশকৃত পরিমাণে আলকুশি বীজ গ্রহণ ক্যান্সার বিরোধী প্রভাব দেখাতে পারে৷ এটি আপনার শরীরে গ্লুটামিক, সুপার অক্সইড ডিসমুটেজ ও ক্যাটালেজের মাত্রা বাড়াতে পারে। আপনার খাদ্য তালিকায় আলকুশি বীজ থাকলে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে পারবে।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে : আলকুশি পাউডার ইনসুলিনের প্রভাব অনুকরণ করতে পারে এবং রক্তে সুগারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
নানা রোগ নিরাময় করে : আরকুশি পাউডারের গুড়ো মধুসহ খেলে পেটের মারাত্মক রোগ ভালো হয়। তাছাড়া হাত, পা ঝিনঝিন করা, অবস হয়ে যাওয়া থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
- আলকুশি পাউডার খাওয়ার ফলে বাতের ব্যথা, বুকে জমে থাকা কফ এবং জ্বরের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। যাদের এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা আলকুশি পাউডার খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। তাছাড়া এটি শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- আলকুশি পাউডার খাওয়ার ফলে মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে ক্ষত নিরাময় করার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই থেকে এটিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে আমাশয় রোগের থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
- আলকুশি পাউডার খাওয়া ফলে শরীরের কোথাও সাপ-বিচ্ছু অথবা পোকামাকড় কামড়ালে ক্ষতস্থানে এই পাউডার লাগালে তাড়াতাড়ি সেরে যাবে।
- আলকুশি পাউডার দুধসহ সেদ্ধ করে খাওয়ার মাধ্যমে শুক্র বৃদ্ধি হয়ে থাকে। তাই আপনারা এই সমস্যাগুলো দূর করার জন্য আলকুশি পাউডার খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
আলকুশি + অশ্বগন্ধা মিশিয়ে খাওয়ার নিয়ম
আলকুশি ও অশ্বগন্ধা খাওয়ার নিয়ম হলো প্রতিদিন রাতের খাবারের এক থেকে দেড় ঘন্টা পর ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধে এক চামচ আলকুশি পাউডার এবং এক চামচ অশ্বগন্ধা পাউডার মিশিয়ে খেতে হবে। তবে এর উপকারিতা আরো বৃদ্ধি করতে চাইলে এতে আপনি জাফরান ও মধু মিশাতে পারেন।
আমরা সবাই জানি মধু আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য। মধুর উপকারিতা অনেক আবার জাফরানে রয়েছে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান যেগুলো আমাদের শরীরের বিশেষ কিছু কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আপনার শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে আরকুশি + অশ্বগন্ধা একত্রে মিশিয়ে নিয়মিত পান করতে হবে।
অশ্বগন্ধা গুড়া বা আলকুশি পাউডার দিয়ে নিয়মিত চা এর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। পাশাপাশি অশ্বগন্ধা, আলকুশি পাউডার এবং মধু, বাদাম মিশিয়ে ঘুমের টনিক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি নিয়মিত এভাবে বাদামের সাথে অশ্বগন্ধা ও আলকুশি পাউডার মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন এবং ঘুম ভালো হবে।
লেখকের মন্তব্য
আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল। যার মধ্যে আমরা আলোচনা করেছি পুরুষ শক্তিতে আলকুশি বীজের উপকারিতা, আলকুশি + আশ্বগন্ধ্যা মিশিয়ে খাওয়ার নিয়ম, আলকুশি পাউডার খাওয়া উপকারিতা ও অপকারিতা, আলকুশি পাউডার এর দাম ইত্যাদি বিষয়।
আমাদের আলোচনা ছাড়া অতিরিক্ত কোনো প্রশ্ন কিংবা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া চেষ্টা করব।
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url