চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা 2025

আপনি যদি চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ আজকে আমরা চিরতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম, চিরতা খাওয়ার উপকারিতা, খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা, চিরতা কত দিন খাওয়া যায়, চিরতা গাছের ছবি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন।

সূচিপত্র 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা 

চিরতা একটি ওষুধি গুণাগুণ সম্পন্ন উদ্ভিদ। এর স্বাদ তিতা ধরনের। তবে চিরতা আর কালো মেঘ কিন্তু এক না। অনেকেই এটিকে এক বলে মনে করে। বহুকাল ধরে চিরতা হেপাটাইটিস, জ্বর, কাশি, প্রদাহ, প্রজনন জনিত সমস্যা ইত্যাদি রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিরতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা :

জ্বর,সর্দি নিরাময় : ঘরে বসেই চিরতা দিয়ে জ্বর, সর্দি নিরাময় করতে পারবেন। চিরতাতে বিদ্যমান অ্যান্টি ভাইরাল বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি খেলে জ্বর, সর্দি, কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে চিরতা গাছের মূল বা শিকড় খেতে হবে। তবে অনেক সময় চিরতার গাছের পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি খেতে পারবেন। 

কৃমির সমস্যা দূর : কৃমি হলে আমাদের নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হয়। খাবারে অরুচি দেখা দেয়। এর সমস্যা দূর করতে এক চামচ চিরতার গুড়া চিনি বা মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। তবে চার পাঁচ দিনে একবার করে খেলে কৃমির উপদ্রব সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। 

পচা ঘা সারায় : যাদের শরীরে দীর্ঘদিনের পচা ঘা রয়েছে, কোনো ওষুধে কোন কাজ করে না তারা চিরতা ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য চিরতার পাতা আগের দিন গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সেই পানি ছেঁকে নিয়ে ঘায়ের জায়গা ধুয়ে দিলে পচা ঘা দ্রুত ভালো হয়ে যায়। 

এলার্জি দূর করে : চিরতা এলার্জি দূর করতে পারে। যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা আগের দিন রাতে এক গ্লাস গরম পানিতে ৫-৬ গ্রাম চিরতা নিয়ে খেতে ভালো উপকার পাওয়া যাবে। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : ডায়াবেটিস রোগিদের জন্য চিরতা খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। নিয়মিত চিরতা খাওয়ার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যায়। যা ডায়াবেটিস রোগিদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। 

বমি বমি ভাব দূর করে : পিত্ত জ্বর হলে অনেকের বমি বমি ভাব হয়। চিরতার পাতা খাওয়া ফলে এই সমস্যা দূর হবে। যা ডায়াবেটিস রোগিদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। 

হজমের সমস্যা দূর : চিরতা হজমের সমস্যা দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এর স্বাদ তিতা হওয়ার কারণে এটি শরীরেে লালারস ও গ্যাস্ট্রিক রসকে উদ্দীপিত করে বদ হজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া চিরতা গ্যাস্টিক এনজাইম তৈরি করে হজসে সাহায্য করে। 

ক্ষুধা বৃদ্ধি করে : যাদের খাওয়ার প্রতি অরুচি রয়েছে তাদের জন্য চিরতার পানি কাজে আসতে পারে। গবেষণায় দেখা যায় চিরতা পিত্তের নিঃসরণ বাড়ায় যা ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে। 

শরীর জীবাণুমুক্ত করে : চিরতার পাতা অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে থাকে। এটি শরীরকে ভেতর থেকে জীবাণুমুক্ত করে শরীরকে সুস্থ রাখে। 

লিভারের সমস্যা দূর : চিরতার গাছ প্রাচীনকাল থেকেই লিভারের রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। গবেষণায় দেখা যায় এতে সোয়ার চিরিন নামে যৌগ রয়েছে যা লিভারকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। 

দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে : দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে চিরতা কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। একে চোখের টনিকও বলা হয়। ভিটামিন সি দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। আর চিরতাতে ভিটামিন সি বিদ্যমান রয়েছে। 

ক্যান্সার প্রতিরোধ : ক্যান্সারের মতো জটিল রোগ প্রতিরোধে চিরতা ব্যবহার করা হয়েছে। চিরতাতে অ্যামরোজেন্টিন যৌগ থাকে। এই যৌগটি অ্যান্টি কার্সিনোজেনিক কার্যকলাপ প্রদর্শন করে যা ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। 

দুর্বলতা কমায় : নিয়মিত চিরতার রস খেলে শরীর সতেজ থাকে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সেই সাথে এটি খাওয়ার কারণে দুর্বলতা কমে যায়। 

ত্বকের যত্ন : নিয়মিত চিরতার পানি খাওয়ার ফলে শরীরের রক্ত পরিষ্কার থাকে। এটব শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যার কারণে দীর্ঘদিন তারুণ্যতা বজায় থাকে।

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

খালি পেটে চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা 

চিরতা হলো এক ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি পরিমাণ উপকারী। আমরা অনেকেই চিরতার গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা রাখি না। খালি পেটে চিরতা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাহলে চলুন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক -

  • যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন খালি পেটে চিরতার পানি খেতে পারেন। এতে হজম বৃদ্ধি পাবে এবং বদহজম দূরে হবে।
  • ডায়াবেটিস রোগিদের জন্য চিরতার পানি খুবই উপকারী। প্রতিদিন সকালে পেটে এক গ্লাস পানি নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হবে। কেননা এটি রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। 
  • জ্বর, সর্দি, কাশি দূর করতে চিরতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এজন্য সকালের এক গ্লাস চিরতার পানি পান করলে এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 
  • যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত সকালে খালি পেটে চিরতার রস ও মধু খাবেন। এতে দারুন উপকার পাওয়া যাবে। 
  • আমাদের অ্যানিমিয়ার সমস্যা রয়েছে এবং রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম রয়েছে তারা প্রতিদিন নিয়ম করে চিরতার রস খাবেন। এতে করে অ্যানিমিয়ার সমস্যার সমাধান হবে।
চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব চিরতা কতদিন খাওয়া যায় সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

চিরতা কতদিন খাওয়া যায় 

কোনো ভেষজ উদ্ভিদই একটানা অনেক দিন খাওয়া উচিত নয়। কেননা এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। তেমনি চিরতা একটানা বেশি দিন খাওয়া উচিত নয়। টানা ৮ থেকে ১০ দিন খেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে। তবে চিরতা আপনি একটানা সর্বোচ্চ ১৫ দিন খেতে পারেন। এর বেশি দিন খেলে এর পাশ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। 

চিরতা খুবই তিতা হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন এটি খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন রোগের সমস্যা তৈরি হতে পারে। যেমন : অতিরিক্ত চিরতা খাওয়ার ফলে যৌন সমস্যা, কিডনির সমস্যা হতে পারে। তাই চিরতা খাওয়ার ক্ষেত্রে একটানা সর্বোচ্চ ১৫ দিন খাওয়ার পরে আবার ১৫ দিন বিরতি দিয়ে খেতে হবে। 

চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে 

চিরতা একটি ওষুধি গুণাগুণ সম্পন্ন উদ্ভিদ। যা মানব দেহের জন্য অতন্ত্য উপকারী। নিয়মিত চিরতা খাওয়ার ফলে নানা ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে দীর্ঘদিন চিরতা খাওয়ার ফলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। তাই যারা কিডনির রোগী আছেন তারা অতিরিক্ত চিরতা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

কেননা চিরতা খাওয়ার ফলে তাদের নানা ধরনের কিডনির জটিল রোগ হতে পারে। তবে তারা চাইলে সামান্য পরিমাণ চিরতা খেতে পারবে। তবে অবশ্যই তা ১৫ দিন পর খাওয়া বাদ দিয়ে আবার ১৫ দিন পর থেকে খাওয়া শুরু করতে হবে। একটানা ১৫ দিনের বেশি কোনো ভাবেই খাওয়া যাবে না। 

গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে কি হয় 

গর্ভাবস্থায় চিরতা খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। চিরতা সাধারণত বমি, শ্বাসকষ্ট এবং দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করে কিন্তু গর্ভাবস্থায় এর ব্যবহার নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে যা হতে পারে তা হলো :

বমি ও বমিবমি ভাব : চিরতা বমি কমাতে সাহায্য করতে পারে। বিশেষ করে সকালের বমি ভাব। 

শ্বাসকষ্টের সমস্যা : শ্বাসকষ্ট কমাতে চিরতা ব্যবহার করা যেতে পারে। তবর গর্ভাবস্থায় এর ব্যবহার নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। 

শারীরিক দুর্বলতা : চিরতা শরীরের দুর্বলতা কমাতে এবং শক্তি বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। 

অন্যান্য প্রভাব : গর্ভাবস্থায় চিরতা ব্যবহারের ফলে আরও কিছু প্রভাব দেখা যেতে পারে। রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়া বা শরীরের তাপমাত্রা কমেই যাওয়া। 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব চিরতার পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

চিরতার পানি খাওয়ার উপকারিতা 

চিরতার পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। চিরতার স্বাদ তেতো হলেও পুষ্টিতে কোনো কমতি নেই। আপনি যেভাবেই খান উপকার পাবেন। খালি পেটে চিরতার পানি খুবই কার্যকরী। যেমন -

  • চিরতার পানি খেলে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর শূন্যতা দূর হবে। হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে। 
  • চিরতায় রয়েছে আয়রন যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। রক্তশূন্যতা পূরণ করতে সাহায্য করে। 
  • চিরতা ভেজানো পানি খেলে মাইগ্রেনের সমস্যা দূর হয়। তাছাড়া সাইনাস ব্লকের সমস্যা দূর করতে পারে। 
  • টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে চিরতার পানি। 
  • চিরতার পানি পাকস্থলীতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। 
  • ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে চিরতার পানি। ধূমপানকারীদের এটি ভীষণ কাজে আসবে। ফুসফুস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। 
  • শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে চিরতার পানি। শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণে বাধা দেয়। 
  • চিরতার পানি খেলে শরীরের ইউরিন এসিড কমে যায় পলে বাত ব্যথা প্রতিরোধ করতে পারে। 
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে চিরতার পানি। 
  • চিরতার পানি নিয়মিত খেলে অন্তরের ক্ষতিকর কৃমি ধ্বংস হয়ে যায়। 
  • শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। 
  • ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে চিরতার পানি। মানসিক চাপ কমিয়ে ও মন সতেজ রাখতে সাহায্য করে চিরতার পানি। 
চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব চিরতার দাম কত সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

চিরতার দাম কত

চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ। এর দাম বিভিন্ন দোকানে বিভিন্ন হতে পারে। সাধারণত চিরতার গুড়া ১০০ গ্রাম এর দাম প্রায় ১৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।


 চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব চিরতা গাছের ছবি সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন। 

চিরতা গাছের ছবি

চিরতা ভেষজ ওষুধি গুণ সম্পন্ন উদ্ভিদ যার পাতা ও শিকড়ের স্বাদ তিক্ত ধরনের হয়। আবার চিরতার ফল মিষ্টি হয়ে থাকে। প্রশস্ত পাতার এই গাছের ফল সাদা রংয়ের হয়ে থাকে। 



চিরতা ও কালমেঘ কি একই

আপনাদের মাঝে অনেকেই আছে যাদের মনে প্রশ্ন জাগে চিরতা ও কালমেঘ একই কিনা। এই প্রশ্নের উত্তর হলো যে চিরতা ও কালমেঘ একই উদ্ভিদ। অনেকেই আছেন যারা এই উদ্ভিদকে চিরতা নামে চেনেন আবার অনেকেই রয়েছেন যারা একে কালমেঘ নামে চেনেন।

দুটি নাম ভিন্ন হলেও এই দুইটি একই ভেষজ উদ্ভিদ। জায়গা এবং স্থানভেদে এই উদ্ভিদের নাম ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। 

লেখকের মন্তব্য 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল যার আমরা আলোচনা করেছি খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা, চিরতা ও কালমেঘ কি একই, চিরতা গাছের ছবি, চিরতার দাম কত, গর্ভাবস্থায় চিরতা খাওয়ার উপকারিতা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে। 

আমাদের আলোচনা ছাড়া কোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া চেষ্টা করব। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url