গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ২০টি
গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় মায়েরা বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভোগেন। সব সময় বিভিন্ন ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার পাশ্ব প্রতিক্রিয়া হয়। যার কারণে গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন উদ্ভিদের মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। থানকুনি পাতার মাধ্যমে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যা দূর করা যায়। নিচে গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে :
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে : গর্ভাবস্থায় মায়েদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতক কমে যায়। থানকুনি পাতাতে রয়েছে ভিটামিন সি। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই গর্ভাবস্থায় সংক্রমনের ঝুঁকি কমায়।
স্মৃতিশক্তি উন্নত করে : থানকুনি পাতায় প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যার কারণে নিয়মিত থানকুনি পাতা খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়। গর্ভাবস্থায় মস্তিষ্কের কোষগুলো দুর্বল হয়ে যায়। গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খেলে মস্তিষ্কের কোষের কার্যকারিতা বৃদ্ধি হয় এবং মানসিক চাপ কমে যায়।
শারিরের ব্যথা উপশম হয় : গর্ভাবস্থায় মায়েদের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হয়। থানকুনি পাতায় এন্টি অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরের বিভিন্ন জায়গার ব্যথা দূর করতে পারে। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের পিঠে ব্যথা কোমরে ব্যথা দূর করতে থানকুনি পাতার জুড়ি নাই।
ক্ষত নিরাময়ে : গর্ভবতী মায়েদের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত হলে থানকুনি পাতা ব্যবহারের মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি ক্ষতস্থান ভালো হয়৷ থানকুনি পাতায় অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ও এন্ট্রি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ক্ষত নিরাময় করতে সাহায্য করে।
- থানকুনি পাতায় এন্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
- এটি ব্যথা উপশম করে কারণ এতে রয়েছে এন্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য। মা গর্ভাবস্থায় পিঠের ব্যথা কোমরের ব্যথা শরীরের যাবতীয় ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে কিন্তু বেশি খাওয়া যাবে না। গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস ও শেষের দিকে থানকুনি পাতা না খাওয়া ভালো। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় পাথরকুচি পাতা খাওয়া যাবে কি
পাথরকুচি পাতা একটি বহুমুখী ভেষজ উদ্ভিদ। যা বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও ঔষধি গুণাবলির জন্য পরিচিত। এটি সহজলভ্য, দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন পদ্ধতিতে বংশবিস্তার করতে সক্ষম। এর ওষুধি গুণাগুণ, প্রাকৃতিক পুনজন্ম ক্ষমতা এবং বহুমুখী ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদে পরিণত করেছে।
গর্ভাবস্থায় পাথরকুচির পাতা খাওয়ার যাবে কি তা সম্পর্কে অনেক জানতে চান। তাদের জন্য বলি হ্যা গর্ভাবস্থায় পাথরকুচি পাতা খাওয়া যাবে। কিন্তু তা নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে হবে। অতিরিক্ত কোনো কিছু গ্রহণ করা ঠিক না। তবে পাথরকুচি পাতা সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম
থানকুনি পাতা স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের জন্য বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। এর ভেষজ গুণাগুণ চুল, ত্বক ও অভ্য্যন্তরীণ স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়ক। নিচে থানকুনি পাতা খাওয়া নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে :
থানকুনি পাতার রস : থানকুনি পাতার রস সরাসরি পান করলে এটি অভ্যন্তরীণভাবে কার্যকর হয়। কিছু তাজা থানকুনি পাতা ধুয়ে পরিষ্কার করুন। একটি ব্লেন্ডারে পানি দিয়ে পাতা ব্লেন্ড করে রস তৈরি করুন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই রস পান করুন।
থানকুনি পাতার চা : থানকুনি পাতার চা একটি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর পানীয়। তাজা থানকুনি পাতা ফুটন্ত পানিতে ৫-১০ মিনিট ধরে ফুটান। চায়ে মধু ও লেবুর রস যোগ করতে পারেন। ছেকে গরম গরম পান করুন।
থানকুনি পাতার তেল : থানকুনি পাতার তেল তৈরি করে মাথায় দিতে পারবেন। মাথার ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী হবে।
সালাদে থানকুনি পাতা : তাজা থানকুনি পাতা সালাদে মিশিয়ে খাওয়া যাবে। থানকুনি পাতা ধুয়ে কেটে নিন তারপর প্রিয় সালাদে মিশিয়ে নিন। উপরে লেবুর রস, অলিভ অয়েল, লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে পরিবেশ করুন।
আয়ুর্বেদিক ওষুধ : থানকুনি পাতা বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পাউডার, ক্যাপসুল বা নির্যাস হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে।
থানকুনি পাতা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা যায়। এর ভেষজ গুণাগুণ স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। নিয়মিত থানকুনি পাতা ব্যবহার করলে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিকভাবে সুস্থ থাকা যায়।
থানকুনি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
অনেক ভেষজ উদ্ভিদ রয়েছে যেগুলো বিভিন্নভাবে আমাদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আর তার মধ্যে হল থানকুনি পাতা একটি। থানকুনি পাতার ইংরেজি নাম ইন্ডিয়ান পেনিওয়াট। থানকুনি পাতা আমরা খাবার এবং ওষুধ এই দুই ভাবেই খাওয়া যাবে।
শেকর থেকে পাতা সমস্ত অংশই খাওয়া যায়। নানান উপকারিতা রয়েছে এই থানকুনি পাতাতে। চলুন জেনে নেওয়া যাক থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা :
- এটি হজমের সমস্যা দূর করে। এক চিমটি লবণ দিয়ে এই পাতাটা সিদ্ধ করে এর পানি নিয়মিত পান করুন। এতে হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
- থানকুনি পাতাতে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়া। এই এন্টি ব্যাকটেরিয়া বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি আমাদের মূত্রনালী ও পেটের সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে থানকুনি পাতা সেদ্ধ করে সেকে নিন এতে মধু যোগ করে নিয়মিত খান।
- প্রতিদিন সকালে এটি পাকা কলার সাথে খেতে পারেন। এভাবে নিয়মিত খেলে আপনার পেটের স্বাস্থ্য এবং লিভার ভালো থাকবে৷
- থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে ফুসফুস ভালো থাকে এবং শ্বাসকষ্ট দূর হয়। তাছাড়া তুলসী ও গোলমরিচ দিয়ে থানকুনি পাতার রস খেলে তা ঠান্ডা এবং জ্বর নিরাময় করে।
- নিয়মিত থানকুনি পাতার রস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে।
- থানকুনি পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি আরো বাড়াতে এর সাথে মধু যোগ করুন। এটা শিশুকে খাওয়ালে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- অনেকের ঘুমের সমস্যা রয়েছে। ঘুমের সমস্যা হলে শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেকটা অসুস্থ হয়ে যায়। প্রতিদিন থানকুনি পাতার রস খেলে ঘুম ভালো হয়। আর থানকুনি পাতার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে দ্রুত কাজ করে।
- যাদের বাতের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত থানকুনি পাতা চিনিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে।
- থানকুনি পাতা যেকোন ক্ষত খুব তাড়াতাড়ি নিরাময় করতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে এন্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য যা খুব তাড়াতাড়ি ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ক্ষত দ্রুত সারার জন্য এবং ত্বকের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য থানকুনি পাতার গুড়া পেস্ট করে ক্ষত স্থানে প্রয়োগ করুন।
- চুলের যত্নে থানকুনি পাতা ব্যবহার করা হয়। থানকুনির গুড়া দিয়ে প্যাক তৈরি করে মাথায় ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে যায়। চুলের ঘনত্ব বাড়ে।
- গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। গর্ভকালিন শরীরের নানা রকম ব্যথা দূর করে।
- থানকুনি পাতা পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করলেও বেশি পরিমাণ খেলে পেটের ব্যথা বেড়ে যায়।
- বেশি পরিমাণ থানকুনি পাতা খেলে মাথা ঘোরার সমস্যা বৃদ্ধি হয়।
- যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য থানকুনি পাতা খাওয়া যাবে না।
- অপারেশনের পরে থানকুনি পাতা খাওয়া যাবে না।
- অনেকের থানকুনি পাতা খাওয়ার পর চুলকানি, এলার্জি, খোশ-পাচড়া ইত্যাদি হতে পারে।
- বেশি পরিমাণ থানকুনি পাতা খেলে তন্দ্রাচ্ছন্নতার ভাব হয়৷
- বেশি পরিমাণ থানকুনি পাতা খেলে বমি বমি ভাব হতে পারে।
- গর্ভবতী মহিলাদের অথবা স্তন্যদানকারী মহিলাদের থানকুনি পাতা খাওয়ার সময় ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা
প্রতিটি মানুষই তার যৌবনটাকে ধরে রাখতে চাই। আর সেজন্য সবাই কিছু না কিছু পদ্ধতি খুজতে থাকে। তবে সেটা যদি হয় হাতের নাগালে তাহলে আরও বেশি ভালো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে যৌনতা ধরে রাখতে থানকুনি পাতা খাওয়ার যায়।
থানকুনি পাতাতে রয়েছে অনেক আশ্চর্য রকমের গুণ। এই থানকুনি পাতার রস যৌনতা ধরে রাখতে খুব ভালো ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন নিয়মিত এই পাতার রস খেলে চেহারায় লাবণ্য চলে আসবে। প্রতিদিন এক গ্লাস দুধের সাথে ৫-৬ চামচ থানকুনি পাতার রস খেলে চেহারার উজ্জ্বলতা বাড়ে। ডৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা অনেক বেশি।
- থানকুনি পাতা ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে। এর মাধ্যমে ত্বক টানটান থাকে এবং বলিরেখা ও ফাইন লাইনের মতো বার্ধক্যের লক্ষণ কমে যায়।
- থানকুনি পাতা ত্বকের কোষ পনগঠণে সাহায্য করে। এটি ত্বকের ক্ষত দ্রুত সারাতে সাহায্য করে এবং ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করে।
- থানকুনি পাতায় প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বকের কোষগুলোকে মুক্ত মৌল থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে।
- থানকুনি পাতা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে যা ত্বককে শুষ্কতা ও খসখস ভাব দূর করে।
- থানকুনি পাতার অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণাগুণ ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের লালচে ভাব, ফুসকুড়ি ও অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যার উপশম করে৷
গর্ভাবস্থায় খিরা খাওয়া যাবে কি
গরমে শরীর ঠান্ডা করতে ও সতেজ রাখতে খিরা জুড়ি নেই৷ গরমে সুস্থ থাকতে গর্ভবতী নারীদের প্রচুর বাজা ফল ও শাকসবজি খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। খিরা বিভিন্নভাবে গর্ভাবস্থায় উপকার করে।
ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি এবং পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্কের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে। এই পুষ্টি উপাদান গর্ভাবস্থায় ভ্রণকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে৷ গর্ভবস্থায় নারীদের ঘন ঘন মুড পরিবর্তন হওয়ায় খিরা খেলে উপকার পাওয়া যায়।
খিরাতে পটাসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা গর্ভাবস্থায় রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এমনিতে গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তনের ফলে রক্তচাপের ওঠানামা করে। সেক্ষেত্রে খিরা খেলে উপকার পাওয়া যায়।
গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই পোস্ট। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় জাম্বুর খাওয়া যাবে কিনা তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
গর্ভাবস্থায় জাম্বুরা খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় জাম্বুরা খাওয়া মা ও গর্ভস্থ শিশুর জন্য অনেক উপকারী হতে পারে। জাম্বুরাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং দেহের কোষগুলো সুরক্ষা দেয়।
জাম্বুরাতে প্রচুর পরিমাণ পানি থাকে যা মায়ের দেহে পানি সরবরাহ বজায় রাখতে সাহায্য করে। জাম্বুরার ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি যা গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সহায়তা করে।
গর্ভাবস্থায় জাম্বুরা খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো। বিশেষত যদি আপনার কোনো ওষুধ গ্রহণ করতে হয় বা আগে থেকে কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।
গর্ভাবস্থায় থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই পোস্ট। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না
শারীরিকভাবে বিকাশিত হওয়ার জন্য পুষ্টিকর ও ভিটামিন জাতীয় খাবারের কোনো বিকল্প নেই। আর বিভিন্ন শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খনিজ ও মিনারেল নিহেত থাকে। তবে সবজির ভিতরে যে নিষিদ্ধ সবজি রয়েছে যেগুলো গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না তা হলো :
- কুমড়া
- কাঁচা বরবটি
- পেঁপে
- বেগুন
- কাঁচা মুলা
- করলা
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url